কিশোরগঞ্জ জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব মোহাম্মদ রাসেল শেখ, পিপিএম (বার) মহোদয়ের নির্দেশে গঠিত জেলা গোয়েন্দা পুলিশের একটি চৌকস টিম ডিবির অফিসার ইনচার্জ জনাব মোহাম্মদ আবুল বাসার পিপিএম (বার) এর তত্ত্বাবধানে ০৭-০৮-২০২৩ খ্রি. বিকাল ৪টার দিকে সদর থানার পশ্চিম তারপাশা এলাকায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে বিভিন্ন ব্যান্ডের ১২ (বার) টি মোবাইল ফোন, সর্বমোট মূল্য অনুমান ২৬,৫০০/- (ছাব্বিশ হাজার পাঁচশত টাকা) উদ্ধারসহ ১. শেফালী আক্তার (২৬), স্বামী-মো: রুবেল, সাং-পূর্ব তারপাশা, ২. ফাতেমা বেগম (২৮), স্বামী-রনি মিয়া, সাং-পূর্ব তারপাশা, ৩. রওশন আরা (৩৫), স্বামী-মৃত জালাল মিয়া, সাং-পশ্চিম তারপাশা ৪. নিলুফা (৫০), স্বামী-কাশেম, সাং- পূর্ব তারপাশা, থানা-কিশোরগঞ্জ সদর, জেলা-কিশোরগঞ্জ, ৫. রুবেল (৩২), পিতা- চন্নু মিয়া , সাং- আনন্দ বাজার, থানা- করিমগঞ্জ, জেলা-কিশোরগঞ্জ, ৬. রনি (২৮), পিতা- মৃত মল্লিক, সাং- নগুয়া, থানা-কিশোরগঞ্জ সদর, জেলা-কিশোরগঞ্জদেরকে গ্রেফতার করে। জানা যায়
০৭-০৮-২০২৩ ইংতারিখে জেলা গোয়েন্দা শাখা কর্তৃক মাদকদ্রব্য, আগ্নেয়াস্ত্র ও চোরাই মালামাল উদ্ধার অভিযান কালে এসআই (নিরস্ত্র) মো. মাহমুদুল হাসান মারুফ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সঙ্গীয় অফিসার ও নারী ফোর্সের সহায়তায় উক্ত বিবাদীদেরকে গ্রেফতার করে তাদের হেফাজত হইতে বিভিন্ন ব্যান্ডের ১২ (বার) টি মোবাইল ফোন, সর্বমোট মূল্য অনুমান ২৬,৫০০/- (ছাব্বিশ হাজার পাঁচশত টাকা) উদ্ধারপূর্বক বিকাল ৪ টার সময় জব্দ করেন। গ্রেফতারকৃত আসামীদের পুলিশের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানান, তারা পরস্পর যোগসাজসে বিভিন্ন অঞ্চল থেকে চোরাই মোবাইল ফোন ক্রয় করে এনে কিশোরগঞ্জ জেলা ও আশেপাশের এলাকাগুলোতে দীর্ঘদিন যাবৎ বিক্রয় করে আসছেন।
এ ঘটনায় কিশোরগঞ্জ মডেল থানায় ( মামলা নং- ১৩, তারিখ- ০৮-০৮-২০২৩ ইং তারিখে ধারা- 401/413/34 The Penal Code-1860) রুজু করা হয়েছে। মামলাটির তদন্তকারী কর্মকর্তা জেলা গোয়েন্দা পুলিশের এসআই (নিরস্ত্র) মো. রমজান আলী।