প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘ বিদ্যুৎমন্ত্রীকে বলেছিলাম, প্রতিদিন যেন কিছুটা লোডশেডিং দেওয়া হয় । তাহলে মানুষের মনে থাকবে লোডশেডিং আছে । পয়সা দিয়ে তেল কিনে জেনারেটর চালাতে হবে । তখন আক্কেলটা ঠিক হবে ’
শেখ হাসিনা বলেছেন, “ বেশি কথা বললে, সব বন্ধ করে বসে থাকবো । নির্বাচনের পরে, যদি আসতে পারি আবার করবো । দেখি কে দায়িত্ব নিতে রাজি হয় । সব রেডি করে দিয়েছি, এখন বসে বসে বড় বড় কথা বলে । ”
শুক্রবার( ৬ অক্টোবর) গণভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন ।
জাতিসংঘের ৭৮তম সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগদান ও যুক্তরাজ্য সফরের নানা দিক তুলে ধরতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয় ।
শেখ হাসিনা বলেন, “ আমি বাবা- মা সব হারিয়েছি । আমার হারাবার কিছু নেই । ১৫- ১৬ বছর বয়স থেকে মিছিল করি । তাহলে আমার রাজনীতির বয়স কত? একটা স্বপ্ন ছিল জাতির পিতার, সেটা করেছি, এখন তো কেউ না খেয়ে থাকে না । ”
সরকার প্রধান বলেন, “ শতভাগ বিদ্যুৎ দিচ্ছি । কমিয়ে ২৮- এ নিয়ে আসবো? সবাই একটু টের পাক( বিএনপি সরকারের সময় বিদ্যুতের অবস্থা) কী ছিল । আমরা তো ভুলে যাই । ”
তিনি আরও বলেন, “ বিদ্যুৎমন্ত্রীকে বলেছিলাম, প্রতিদিন যেন কিছুটা লোডশেডিং দেওয়া হয় । তাহলে মানুষের মনে থাকবে লোডশেডিং আছে । পয়সা দিয়ে তেল কিনে জেনারেটর চালাতে হবে । তখন আক্কেলটা ঠিক হবে । এখন তো আমরা করে দিচ্ছি, ভর্তুকি দিচ্ছি । কেন আমি ভর্তুকি দেবো? ”
প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ সবাই বিদ্যুৎ ব্যবহার করছে । আর ভর্তুকির সুযোগটা নিচ্ছে বড়লোকরা । একটা স্লট ঠিক করে সাধারণ মানুষ কতটুকু বিদ্যুৎ ব্যবহার করে তাদের জন্য এক দাম নির্ধারণ করা হবে । আর এর থেকে বেশি যারা ব্যবহার করবে তাদের জন্য আলাদা দাম নির্ধারণ করা হবে । ”
প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ সবাই বিদ্যুৎ ব্যবহার করছে । আর ভর্তুকির সুযোগটা নিচ্ছে বড়লোকরা । একটা স্লট ঠিক করে সাধারণ মানুষ কতটুকু বিদ্যুৎ ব্যবহার করে তাদের জন্য এক দাম নির্ধারণ করা হবে । আর এর থেকে বেশি যারা ব্যবহার করবে তাদের জন্য আলাদা দাম নির্ধারণ করা হবে । ”